রূপগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হুমায়ূন আহমেদ, তার ফ্যামিলি গত ভাবে তিনি ছিলেন ইসলামের শরীয়ত সম্মত একজন দ্বীনদার পরহেজগার পুলিশ কর্মকর্তা।
তিনি তার প্রশাসনিক কাজে বিভিন্ন সময়ে বাইরে থাকেন, এরপর তিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ চালিয়ে গেছেন।
কাজের হাজারো ব্যস্ততার মাঝে তিনি কাজের ফাঁকে আল্লাহর আদেশে নামাজ পালন করেছেন।
তারা সাক্ষাৎকারে জানা যায় ২০০৪ সালের পর থেকে কখনো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের কোন একক তো নামাজ মিস করেনি।
যদিও কোনো কারণবশত যদি তার নামাজ মিস হয়ে গেছে তা পরবর্তীতে ওই নামাজ কাজা পড়ে নিয়েছেন।
তিনি তার কাজ সম্মান করেন এবং সব সময় তারা দায়িত্ব পালন করতে অটুট থাকেন।
তিনি তার কাজ কে কখনো অবহেলা চোখে দেখেন না।
শোনা যায় অনেক পুলিশ কর্মকর্তারা অবৈধভাবে টাকা উপার্জন করে, কিন্তু তাকে দেখলে মনে হয় না তিন অবৈধভাবে টাকা উপার্জন করে।
হুমায়ূন আহমেদকে দেখলে মনে হয় তিনি একজন দ্বীনদার পরহেজগার পুলিশ কর্মকর্তা।
এরকম পুলিশ কর্মকর্তা যদি আমাদের বাংলাদেশের প্রতিটা সেক্টরে থাকে, তাহলে আমাদের বাংলাদেশের প্রশাসন সবার প্রতি আস্থা বয়ে আনবে।
বিশেষ করে দেখা যায় যে মানুষগুলো আল্লাহ ভীরু তারা কখনো অন্যায় কাজে হাত বাড়াবে না।
তাই আমরা চাই আমাদের প্রতিটা পুলিশ আল্লাহকে ভয় করুন এবং তারা আল্লাহর পথে চলে ঘুষ থেকে দূরে থাকুক, সোশ্যাল মিডিয়া দাদা ফেসবুকে অনেক ভিডিওতে দেখা যায় পুলিশের অপকর্ম, যদি তাদের মাঝে আল্লাহর ভয় থাকে তাহলে তারা এই অপকর্ম থেকে দূরে থাকবে।